ঢাকা , সোমবার, ১৭ ফেব্রুয়ারী ২০২৫, ৫ ফাল্গুন ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

৩৮ বাংলাদেশিকে ফেরত পাঠালো মালয়েশিয়া

আহমাদুল কবির, মালয়েশিয়া:
  • আপডেটের সময় : ০২:১৬ অপরাহ্ন, রবিবার, ১২ জানুয়ারী ২০২৫
  • / 70

বিভিন্ন সময় আটক হওয়া বাংলাদেশিসহ ২২৪ জন বন্দিকে নিজ দেশে ফেরত পাঠিয়েছে মালয়েশিয়া। সাজা শেষ হওয়ার পর তাদের দেশে পাঠানো হয়েছে বলে জানিয়েছে দেশটির জোহর রাজ্যের ইমিগ্রেশন বিভাগ।

 

রাজ্যের অভিবাসন বিভাগ ১২ জানুয়ারি রবিবার এক বিবৃতিতে জানায়, অভিবাসীরা, অভিবাসন অপরাধে কারা ভোগের পর ৬ জানুয়ারি থেকে ১২ জানুয়ারি পর্যন্ত বন্দিশিবির থেকে সরাসরি কুয়ালালামপুর আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর কেএলআইএ-১ এবং কেএলআইএ টার্মিনাল-২ এর পাশাপাশি জোহর বাহরুর স্টুলাং লাউট ফেরি টার্মিনালের মাধ্যমে ১২৮ জন ইন্দোনেশিয়ান, ৩৮ জন বাংলাদেশি, ১৯ জন পাকিস্তানি, ১৪ জন ভারতীয়, ১৩ জন ভিয়েতনামী, ছয়জন নেপালি, পাঁচজন থাই এবং একজন কম্বোডিয়ান নাগরিকসহ মোট ২২৪ জন বন্দিকে নিজ দেশে ফেরত পাঠানো হয়েছে।

 

মালয়েশিয়ার অভিবাসন আইন ১৯৫৯/৬৩ এবং অভিবাসন প্রবিধান ১৯৬৩-এর পাশাপাশি অন্যান্য এনফোর্সমেন্ট এজেন্সি আইনের অধীনে বিভিন্ন অপরাধের জন্য সাজা শেষে তাদের নিজ নিজ জাতীয় দূতাবাস থেকে নাগরিকত্ব যাচাই পাস পাওয়ার পর আকাশ ও স্থল পথে নিজ খরচে তাদের দেশে ফেরত পাঠানো হয়।

 

সেই সঙ্গে তারা যেন ফের মালয়েশিয়ায়া প্রবেশে করতে না পারে সেজন্য তাদের করা হয় কালো তালিকাভুক্ত।

শেয়ার করুন

৩৮ বাংলাদেশিকে ফেরত পাঠালো মালয়েশিয়া

আপডেটের সময় : ০২:১৬ অপরাহ্ন, রবিবার, ১২ জানুয়ারী ২০২৫

বিভিন্ন সময় আটক হওয়া বাংলাদেশিসহ ২২৪ জন বন্দিকে নিজ দেশে ফেরত পাঠিয়েছে মালয়েশিয়া। সাজা শেষ হওয়ার পর তাদের দেশে পাঠানো হয়েছে বলে জানিয়েছে দেশটির জোহর রাজ্যের ইমিগ্রেশন বিভাগ।

 

রাজ্যের অভিবাসন বিভাগ ১২ জানুয়ারি রবিবার এক বিবৃতিতে জানায়, অভিবাসীরা, অভিবাসন অপরাধে কারা ভোগের পর ৬ জানুয়ারি থেকে ১২ জানুয়ারি পর্যন্ত বন্দিশিবির থেকে সরাসরি কুয়ালালামপুর আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর কেএলআইএ-১ এবং কেএলআইএ টার্মিনাল-২ এর পাশাপাশি জোহর বাহরুর স্টুলাং লাউট ফেরি টার্মিনালের মাধ্যমে ১২৮ জন ইন্দোনেশিয়ান, ৩৮ জন বাংলাদেশি, ১৯ জন পাকিস্তানি, ১৪ জন ভারতীয়, ১৩ জন ভিয়েতনামী, ছয়জন নেপালি, পাঁচজন থাই এবং একজন কম্বোডিয়ান নাগরিকসহ মোট ২২৪ জন বন্দিকে নিজ দেশে ফেরত পাঠানো হয়েছে।

 

মালয়েশিয়ার অভিবাসন আইন ১৯৫৯/৬৩ এবং অভিবাসন প্রবিধান ১৯৬৩-এর পাশাপাশি অন্যান্য এনফোর্সমেন্ট এজেন্সি আইনের অধীনে বিভিন্ন অপরাধের জন্য সাজা শেষে তাদের নিজ নিজ জাতীয় দূতাবাস থেকে নাগরিকত্ব যাচাই পাস পাওয়ার পর আকাশ ও স্থল পথে নিজ খরচে তাদের দেশে ফেরত পাঠানো হয়।

 

সেই সঙ্গে তারা যেন ফের মালয়েশিয়ায়া প্রবেশে করতে না পারে সেজন্য তাদের করা হয় কালো তালিকাভুক্ত।