ঢাকা , শুক্রবার, ০৭ ফেব্রুয়ারী ২০২৫, ২৫ মাঘ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

কুয়েতে দুই সপ্তাহে প্রায় দেড় হাজার অভিবাসী আটক

প্রবাস বার্তা ডেস্ক
  • আপডেটের সময় : ০৫:০৭ অপরাহ্ন, রবিবার, ১৫ সেপ্টেম্বর ২০২৪
  • / 129

 

কুয়েতে আবাসিক আইন লঙ্ঘনকারীদের আটকের লক্ষ্যে অভিযান চলছে। দেশটির স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের অধীনে রেসিডেন্সি বিষয়ক তদন্ত বিভাগ ধারাবাহিকভাবে এই অভিযান পরিচালনা করছে।

 

কুয়েতে এক মালিকের ভিসায় আসার পর অন্য মালিকের কাজ করা স্থানীয় আইনে আবাসন আইনের লঙ্ঘন। অভিযানে ফ্রি ভিসায় কাজ করা অভিবাসীরা বেশি গ্রেপ্তার হন। ভিসা ব্যবসায়ীরা স্থানীয় নাগরিকদের সহযোগিতায় এ ভিসা ৭ থেকে ১০ লাখ টাকায় বিক্রি করে । আবার ১ বা ২ বছর পর তা নবায়নের জন্য তাদেরকে টাকা দিতে হয়।

 

দুই সপ্তাহেরও বেশি সময় ধরে নতুন গভর্নরেট অফিস নিরাপত্তা দল গঠনের পর আবাসিক আইন লঙ্ঘনের জন্য বিভিন্ন দেশের ১ হাজার ৪৬১ জন প্রবাসীকে আটক করেছে। আটকদের নিজ দেশে ফেরত পাঠানোসহ পরবর্তী আইনানুগ ব্যবস্থা নেয়ার জন্য সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের কাছে পাঠানো হয়েছে।

 

সিকিউরিটি রিলেশনস অ্যান্ড মিডিয়ার জেনারেল ডিপার্টমেন্ট বলছেন, আইন ভঙ্গকারীদের ধরতে নিরাপত্তা অভিযানগুলো সারা দেশে অব্যাহত থাকবে। স্থানীয় নাগরিকদের জরুরি হটলাইনের (১১২) মাধ্যমে আইন লঙ্ঘনকারী বা সন্দেহজনক কার্যকলাপের জড়িতদের বিষয়ে জানানোর মাধ্যমে আইন প্রয়োগকারী সংস্থাকে সহযোগিতা করতে বলা হয়।

শেয়ার করুন

কুয়েতে দুই সপ্তাহে প্রায় দেড় হাজার অভিবাসী আটক

আপডেটের সময় : ০৫:০৭ অপরাহ্ন, রবিবার, ১৫ সেপ্টেম্বর ২০২৪

 

কুয়েতে আবাসিক আইন লঙ্ঘনকারীদের আটকের লক্ষ্যে অভিযান চলছে। দেশটির স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের অধীনে রেসিডেন্সি বিষয়ক তদন্ত বিভাগ ধারাবাহিকভাবে এই অভিযান পরিচালনা করছে।

 

কুয়েতে এক মালিকের ভিসায় আসার পর অন্য মালিকের কাজ করা স্থানীয় আইনে আবাসন আইনের লঙ্ঘন। অভিযানে ফ্রি ভিসায় কাজ করা অভিবাসীরা বেশি গ্রেপ্তার হন। ভিসা ব্যবসায়ীরা স্থানীয় নাগরিকদের সহযোগিতায় এ ভিসা ৭ থেকে ১০ লাখ টাকায় বিক্রি করে । আবার ১ বা ২ বছর পর তা নবায়নের জন্য তাদেরকে টাকা দিতে হয়।

 

দুই সপ্তাহেরও বেশি সময় ধরে নতুন গভর্নরেট অফিস নিরাপত্তা দল গঠনের পর আবাসিক আইন লঙ্ঘনের জন্য বিভিন্ন দেশের ১ হাজার ৪৬১ জন প্রবাসীকে আটক করেছে। আটকদের নিজ দেশে ফেরত পাঠানোসহ পরবর্তী আইনানুগ ব্যবস্থা নেয়ার জন্য সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের কাছে পাঠানো হয়েছে।

 

সিকিউরিটি রিলেশনস অ্যান্ড মিডিয়ার জেনারেল ডিপার্টমেন্ট বলছেন, আইন ভঙ্গকারীদের ধরতে নিরাপত্তা অভিযানগুলো সারা দেশে অব্যাহত থাকবে। স্থানীয় নাগরিকদের জরুরি হটলাইনের (১১২) মাধ্যমে আইন লঙ্ঘনকারী বা সন্দেহজনক কার্যকলাপের জড়িতদের বিষয়ে জানানোর মাধ্যমে আইন প্রয়োগকারী সংস্থাকে সহযোগিতা করতে বলা হয়।