ঢাকা , বুধবার, ২২ জানুয়ারী ২০২৫, ৯ মাঘ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

২৮ বাংলাদেশিসহ ১৪৫ অভিবাসীকে ফেরত পাঠালো মালয়েশিয়া

আহমাদুল কবির, মালয়েশিয়া
  • আপডেটের সময় : ০৭:৩১ অপরাহ্ন, রবিবার, ১ সেপ্টেম্বর ২০২৪
  • / 215

 

সাজা শেষ হওয়ার পর ২৮ বাংলাদেশিসহ ১৪৫ বন্দিকে নিজ দেশে ফেরত পাঠিয়েছে মালয়েশিয়া। দেশটির পেকান নেনাস ইমিগ্রেশন ডিটেনশন ডিপো ও জোহর রাজ্যের অভিবাসন বিভাগ থেকে তাদের দেশে পাঠানো হয়। শনিবার (৩১ আগস্ট) রাজ্যের অভিবাসন বিভাগ এক বিবৃতিতে এই তথ্য জানায়।

 

পেকান নেনাস অভিবাসন বিভাগের বন্দিশিবির থেকে সরাসরি কুয়ালালামপুর আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর কেএলআইএ-১ এবং কেএলআইএ টার্মিনাল-২ এর পাশাপাশি স্টুলং লাউট ফেরি টার্মিনালের মাধ্যমে ২৮ বাংলাদেশি, ইন্দোনেশিয়ার ৭০, ভারতের ১৭, পাকিস্তানের ১৫, ভিয়েতনামের ৬ , শ্রীলঙ্কার ২ এবং ১ কম্বোডিয়ান নাগরিকসহ মোট ১৪৫ অভিবাসী বন্দিকে ফেরত পাঠানো হয়। সেই সঙ্গে তারা যাতে ফের মালয়েশিয়ায়া প্রবেশ করতে না পারে সেজন্য তাদের করা হয় ‘কালো তালিকাভুক্ত’।

 

মালয়েশিয়ার অভিবাসন আইন ১৯৫৯/৬৩ এবং অভিবাসন প্রবিধান ১৯৬৩-এর পাশাপাশি অন্যান্য এনফোর্সমেন্ট এজেন্সি আইনের অধীনে বিভিন্ন অপরাধের জন্য তাদের সাজা হয় । সাজা শেষে তাদের নিজ নিজ দূতাবাস থেকে নাগরিকত্ব যাচাই করে পাস দেয়া হয়। পরে আকাশ ও স্থল পথে প্রত্যেক বন্দীর প্রত্যাবাসনের টিকিটের অর্থায়ন বন্দীর সঞ্চয় এবং নিজ পরিবারের সদস্যদের খরচে তাদের দেশে ফেরত পাঠানো হয়।

 

এর আগে একই ডিটেনশন ক্যাম্প থেকে দুই ধাপে বাংলাদেশিসহ মোট ২২২ জন অভিবাসীকে ফেরত পাঠানো হয়।

শেয়ার করুন

২৮ বাংলাদেশিসহ ১৪৫ অভিবাসীকে ফেরত পাঠালো মালয়েশিয়া

আপডেটের সময় : ০৭:৩১ অপরাহ্ন, রবিবার, ১ সেপ্টেম্বর ২০২৪

 

সাজা শেষ হওয়ার পর ২৮ বাংলাদেশিসহ ১৪৫ বন্দিকে নিজ দেশে ফেরত পাঠিয়েছে মালয়েশিয়া। দেশটির পেকান নেনাস ইমিগ্রেশন ডিটেনশন ডিপো ও জোহর রাজ্যের অভিবাসন বিভাগ থেকে তাদের দেশে পাঠানো হয়। শনিবার (৩১ আগস্ট) রাজ্যের অভিবাসন বিভাগ এক বিবৃতিতে এই তথ্য জানায়।

 

পেকান নেনাস অভিবাসন বিভাগের বন্দিশিবির থেকে সরাসরি কুয়ালালামপুর আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর কেএলআইএ-১ এবং কেএলআইএ টার্মিনাল-২ এর পাশাপাশি স্টুলং লাউট ফেরি টার্মিনালের মাধ্যমে ২৮ বাংলাদেশি, ইন্দোনেশিয়ার ৭০, ভারতের ১৭, পাকিস্তানের ১৫, ভিয়েতনামের ৬ , শ্রীলঙ্কার ২ এবং ১ কম্বোডিয়ান নাগরিকসহ মোট ১৪৫ অভিবাসী বন্দিকে ফেরত পাঠানো হয়। সেই সঙ্গে তারা যাতে ফের মালয়েশিয়ায়া প্রবেশ করতে না পারে সেজন্য তাদের করা হয় ‘কালো তালিকাভুক্ত’।

 

মালয়েশিয়ার অভিবাসন আইন ১৯৫৯/৬৩ এবং অভিবাসন প্রবিধান ১৯৬৩-এর পাশাপাশি অন্যান্য এনফোর্সমেন্ট এজেন্সি আইনের অধীনে বিভিন্ন অপরাধের জন্য তাদের সাজা হয় । সাজা শেষে তাদের নিজ নিজ দূতাবাস থেকে নাগরিকত্ব যাচাই করে পাস দেয়া হয়। পরে আকাশ ও স্থল পথে প্রত্যেক বন্দীর প্রত্যাবাসনের টিকিটের অর্থায়ন বন্দীর সঞ্চয় এবং নিজ পরিবারের সদস্যদের খরচে তাদের দেশে ফেরত পাঠানো হয়।

 

এর আগে একই ডিটেনশন ক্যাম্প থেকে দুই ধাপে বাংলাদেশিসহ মোট ২২২ জন অভিবাসীকে ফেরত পাঠানো হয়।