বাংলাদেশে ইতালি ভিসা আবেদন ৯ এবং ১০ জুন বন্ধ থাকবে

- আপডেটের সময় : ০৬:০৩ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ৬ জুন ২০২৪
- / 862
বাংলাদেশ থেকে ইতালি ভিসা আবেদন ৯ এবং ১০ জুন বন্ধ থাকবে বলে বলে জানিয়েছে ভিএফএস গ্লোবাল। বৃহস্পতিবার (৬ জুন) ইতালি ভিসা প্রক্রিয়া করা প্রতিষ্ঠান ভিএফএস গ্লোবাল এক বিজ্ঞপ্তিতে এই তথ্য জানায়।
বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, নতুন ভিসা ফি ১১ জুন ২০২৪ থেকে কার্যকর বাস্তবায়ন সংক্রান্ত প্রশাসনিক কাজের কারণে নিম্নলিখিত তারিখে সেনজেন সি টাইপ ভিসার জন্য আবেদন জমা বন্ধ থাকবে। এর মধ্যে ১০ জুন (সোমবার) ঢাকায় এবং সিলেট ও চট্টগ্রামে 9, ১০ জুন (রবিবার ও সোমবার) বন্ধ থাকবে।”
ভিএফএস জানায়, উপরে উল্লিখিত তারিখের নির্ধারিত অ্যাপয়েন্টমেন্ট ১২ জুন ২০২৪ (মঙ্গলবার) তাদের নিজ নিজ ভিসা আবেদন কেন্দ্রতে জমা দিতে পারবে। ৯ ও ১০ জুনের অ্যাপয়েন্টমেন্ট লেটারে উল্লিখিত সময়ে অনুযায়ী আবেদন জমা দেয়ার অনুরোধ করা জানিয়েছে।”
এছাড়া ১২ জুন ভিসা আবেদন কেন্দ্রতে যাওয়ার সময় ৯ জুন বা ১০ জুনের নিয়োগপত্রের একটি প্রিন্টআউট সঙ্গে রাখতে হবে বলে জানানো বিজ্ঞপ্তিতে। আরো বলা হয়েছে, উপরের বন্ধ টি বৈধকরণ এবং ডি টাইপ ভিসার জন্য প্রযোজ্য নয়।”
এর আগে বুধবার (৫ জুন) ইউরোপীয় ইউনিয়নের সেনজেনভুক্ত দেশগুলোর ভিসা আবেদনের ফি বাড়ছে জানিয়ে বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করে ভিএফএস গ্লোবাল।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, “আগামী ১১ জুন ২০২৪ থেকে ইইউ (ইউরোপীয় ইউনিয়ন) কমিশনের আদেশ অনুসারে সেনজেন ভিসা ফি প্রাপ্তবয়স্কদের জন্য ৮০ ইউরো থেকে ৯০ ইউরো এবং ৬-১২ বছর বয়সী শিশুদের জন্য ৪০ ইউরো থেকে ৪৫ ইউরো করা হবে।”
বিজ্ঞপ্তিতে আরো বলা হয়েছে, “১১ জুন বা তার পর থেকে বিশ্বব্যাপী সমস্ত সেনজেন ভিসা আবেদনের জন্য নতুন এই ফি দিতে হবে।”
এছাড়া আরো তথ্যের জন্য ভিএফএস গ্লোবালের ওয়েব সাইট www.vfsglobal.com দেখতে বলা হয়েছে।
বর্তমানে ইউরোপীয় ইউনিয়নের সেনজেনভুক্ত দেশগুলি হল: অস্ট্রিয়া, পর্তুগাল, জার্মানি, চেক রিপাব্লিক, পোল্যান্ড, ইটালি, লুক্সেমবার্গ, এস্তোনিয়া, লাটভিয়া, স্পেন, লিথুয়ানিয়া, ফিনল্যান্ড, আইসল্যান্ড, স্লোভেনিয়া, স্লোভাকিয়া, ডেনমার্ক, হাঙ্গেরি, মাল্টা, সুইজারল্যান্ড, বেলজিয়াম, ফ্রান্স, লিচেনস্টাইন, গ্রীস, নরওয়ে, সুইডেন, নেদারল্যান্ডস,ক্রোয়েশিয়া। ইইউর সদস্য নয় এমন চারটি দেশ (সুইজারল্যান্ড, নরওয়ে, আইসল্যান্ড ও লিচটেনস্টেইন) শেনজেন অঞ্চলের অন্তর্ভুক্ত। যদিও বাংলাদেশ থেকে এসব দেশে কম সংখ্যক কর্মী কাজের ভিসা নিয়ে যেতে পারে।