ঢাকা , সোমবার, ১৩ জানুয়ারী ২০২৫, ৩০ পৌষ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

গণহত্যা দিবসে শহীদদের স্মরণে হাইকমিশনে মোমবাতি প্রজ্বলন

আহমাদুল কবির, মালয়েশিয়া
  • আপডেটের সময় : ১০:১৬ অপরাহ্ন, সোমবার, ২৫ মার্চ ২০২৪
  • / 232

 

গণহত্যা দিবসে শহীদদের স্মরণে মোমবাতি প্রজ্বলন করেছেন মালয়েশিয়ায় বাংলাদেশ হাইকমিশনের কর্মকর্তারা। সোমবার (২৫ মার্চ) ১৯৭১ সালের ২৫ মার্চের অন্ধকার রাতে সংঘটিত সবচেয়ে নৃশংস গণহত্যায় শহীদদের স্মরণে মোমবাতি জ্বালিয়ে শহীদদের স্মরণ করা হয় এবং সেই সাথে ঘৃণাভরে প্রত্যাখ্যান করা হয় সকল নরপিশাচদের।

 

সোমবার দিবসটি উপলক্ষ্যে হাইকমিশনে স্থানীয় সময় বিকেল তিনটায় পবিত্র কোরআন তেলাওয়াত, শহীদের আত্মার মাগফিরাত, দেশ ও জাতির কল্যাণ কামনায় মোনাজাত করা হয়। এরপর শহীদের স্মরণে একমিনিট নিরবতা পালন, বাণী পাঠ ও প্রামাণ্যচিত্র প্রদর্শন করা হয়।

 

দিবসটি উপলক্ষ্যে আলোচনা সভায় দেশটিতে নিযুক্ত বাংলাদেশের হাইকমিশনার মো. শামীম আহসান তার বক্তব্যের শুরুতে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ও সকল শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা জানান। তিনি ২৫ মার্চের গণহত্যাকে মানব ইতিহাসের অন্যতম জঘন্যতম গণহত্যা হিসেবে বর্ণনা করেন এবং উল্লেখ করেন যে, নিরস্ত্র বাঙালিদের ওপর পাকিস্তানি জান্তা কর্তৃক সংঘটিত পরিকল্পিত গণহত্যা ও নৃশংসতা ছিল বাঙালির আশা-আকাঙ্খাকে নস্যাৎ করার জন্য।

 

বঙ্গবন্ধুর ২৬ মার্চ স্বাধীনতার ঘোষণার ফলে ৯ মাসের রক্তক্ষয়ী যুদ্ধের পর চূড়ান্ত বিজয়ে পরিণত হয় স্বাধীনতা যুদ্ধ। হাইকমিশনার বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নের সোনার বাংলা গড়তে এবং প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার চেতনায় উদ্বুদ্ধ হয়ে ২০৪১ সালের মধ্যে একটি ‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রতিষ্ঠার যাত্রায় যোগ দিতে সবাইকে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করার আহবান জানান হাইকমিশন।

শেয়ার করুন

গণহত্যা দিবসে শহীদদের স্মরণে হাইকমিশনে মোমবাতি প্রজ্বলন

আপডেটের সময় : ১০:১৬ অপরাহ্ন, সোমবার, ২৫ মার্চ ২০২৪

 

গণহত্যা দিবসে শহীদদের স্মরণে মোমবাতি প্রজ্বলন করেছেন মালয়েশিয়ায় বাংলাদেশ হাইকমিশনের কর্মকর্তারা। সোমবার (২৫ মার্চ) ১৯৭১ সালের ২৫ মার্চের অন্ধকার রাতে সংঘটিত সবচেয়ে নৃশংস গণহত্যায় শহীদদের স্মরণে মোমবাতি জ্বালিয়ে শহীদদের স্মরণ করা হয় এবং সেই সাথে ঘৃণাভরে প্রত্যাখ্যান করা হয় সকল নরপিশাচদের।

 

সোমবার দিবসটি উপলক্ষ্যে হাইকমিশনে স্থানীয় সময় বিকেল তিনটায় পবিত্র কোরআন তেলাওয়াত, শহীদের আত্মার মাগফিরাত, দেশ ও জাতির কল্যাণ কামনায় মোনাজাত করা হয়। এরপর শহীদের স্মরণে একমিনিট নিরবতা পালন, বাণী পাঠ ও প্রামাণ্যচিত্র প্রদর্শন করা হয়।

 

দিবসটি উপলক্ষ্যে আলোচনা সভায় দেশটিতে নিযুক্ত বাংলাদেশের হাইকমিশনার মো. শামীম আহসান তার বক্তব্যের শুরুতে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ও সকল শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা জানান। তিনি ২৫ মার্চের গণহত্যাকে মানব ইতিহাসের অন্যতম জঘন্যতম গণহত্যা হিসেবে বর্ণনা করেন এবং উল্লেখ করেন যে, নিরস্ত্র বাঙালিদের ওপর পাকিস্তানি জান্তা কর্তৃক সংঘটিত পরিকল্পিত গণহত্যা ও নৃশংসতা ছিল বাঙালির আশা-আকাঙ্খাকে নস্যাৎ করার জন্য।

 

বঙ্গবন্ধুর ২৬ মার্চ স্বাধীনতার ঘোষণার ফলে ৯ মাসের রক্তক্ষয়ী যুদ্ধের পর চূড়ান্ত বিজয়ে পরিণত হয় স্বাধীনতা যুদ্ধ। হাইকমিশনার বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নের সোনার বাংলা গড়তে এবং প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার চেতনায় উদ্বুদ্ধ হয়ে ২০৪১ সালের মধ্যে একটি ‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রতিষ্ঠার যাত্রায় যোগ দিতে সবাইকে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করার আহবান জানান হাইকমিশন।