ঢাকা , বুধবার, ২২ জানুয়ারী ২০২৫, ৯ মাঘ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

মালয়েশিয়ায় স্টার কাবাবে বাহারি ইফতার

আহমাদুল কবির, মালয়েশিয়া
  • আপডেটের সময় : ১০:৩৯ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৯ মার্চ ২০২৪
  • / 168

 

মালয়েশিয়ায় বসবাসরত প্রবাসী বাংলাদেশিদের জন্য ইফতারের আয়োজন করেছে সেলাঙ্গর রাজ্যে অভিজাত বাঙালি রেস্তোরাঁ রেস্টুরেন্ট স্টার কাবাব। সানওয়ে জিও অ্যাভিনিউ, বান্ডার সানওয়ের এ রেস্তোরাঁটিতে থাকছে বাহারি রকমের ইফতার।

 

এছাড়াও ভোজনপ্রিয়দের জন্য থাকছে, পদ্মা নদীর ইলিশ মাছ ভাজা, বেগুন ভাজা, মরিচ ভাজা, বিভিন্ন ধরনের ভর্তা, পোলাও, মাংস, বিভিন্ন ধরনের বিরিয়ানি, বোরহানি, দধি, মিষ্টি ইত্যাদি।

 

১৯ মার্চ মঙ্গলবার ‘ক্যাফে স্টার কাবাবের পরিচালক মোহাম্মাদ শহীদুল হাসান জানান, মাহে রমজানে বরাবরের মতো বাংলাদেশিদের জন্য সুস্বাদু খাবার ও ইফতারের আয়োজন করা হয় রেস্টুরেন্ট স্টার কাবাবে।

 

 

দেশীয় ক্রেতাদের কথা মাথায় রেখে ইফতারি বানানো হয়। ইফতারিতে খেজুর, জিলাপি, শরবত, জুস, হালিম, ছোলা, মুড়ি, পেঁয়াজু, বেগুনি, চপ, চিকেন ক্যাটলেট, চিংড়ির ক্যাটলেট, ভেজিটেবল রোল, কাবাব রোল (চিকেন, বিফ, মাটান), সামুসা, চিকেন সাসলিক, ফ্রুটস সালাদ, চিকেন টোস্ট, চিকেন বল, জালি কাবাব, শামি কাবাব, চিকেন শিক কাবাব, বিফ শিক কাবাব, মাটান শিক কাবাব, তান্দুরি চিকেন, চিকেন বটি কাবাব রুটি, পরোটা, ওয়ান্থন, মুড়ি, লাচ্চিসহ নানা প্রকারের খাবার রাখা হয়। আমরা যথাসাধ্য চেষ্টা করি ভালো মানের খাবার পরিবেশন করতে।

 

এছাড়াও রমজান মাসব্যাপী রেস্টুরেন্ট স্টার কাবাবে ব্যতিক্রম আয়োজন ‘স্টার কাবাবের বাহারি ইফতার হাট’, বিকেল ৪টা থেকে সন্ধ্যা ৭টা পর্যন্ত এই হাটে পাওয়া যাবে বাংলার ঐতিহ্যবাহী সব ইফতার।

 

২০১৫ সালের ফেব্রুয়ারিতে রাজধানী কুয়ালালামপুরের বুকিত বিনতাং-এ ক্যাফে স্টার কাবাবের যাত্রা শুরু হয়। পরে ২০১৭ সালের মার্চ মাসে বান্ডার সানওয়েতে স্থানান্তর করা হয় ক্যাফে স্টার কাবাব। ‘ক্যাফে স্টার কাবাব’ (প্রকৃত বাংলার স্বাদ) প্রবাসে যেন এক টুকরো বাংলাদেশ। স্টার কাবাবের খাবারের জনপ্রিয়তার কারণে মালয়েশিয়াসহ বিশ্বের সব ভোজন বিলাসিরা এক নামেই চেনেন।

শেয়ার করুন

মালয়েশিয়ায় স্টার কাবাবে বাহারি ইফতার

আপডেটের সময় : ১০:৩৯ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৯ মার্চ ২০২৪

 

মালয়েশিয়ায় বসবাসরত প্রবাসী বাংলাদেশিদের জন্য ইফতারের আয়োজন করেছে সেলাঙ্গর রাজ্যে অভিজাত বাঙালি রেস্তোরাঁ রেস্টুরেন্ট স্টার কাবাব। সানওয়ে জিও অ্যাভিনিউ, বান্ডার সানওয়ের এ রেস্তোরাঁটিতে থাকছে বাহারি রকমের ইফতার।

 

এছাড়াও ভোজনপ্রিয়দের জন্য থাকছে, পদ্মা নদীর ইলিশ মাছ ভাজা, বেগুন ভাজা, মরিচ ভাজা, বিভিন্ন ধরনের ভর্তা, পোলাও, মাংস, বিভিন্ন ধরনের বিরিয়ানি, বোরহানি, দধি, মিষ্টি ইত্যাদি।

 

১৯ মার্চ মঙ্গলবার ‘ক্যাফে স্টার কাবাবের পরিচালক মোহাম্মাদ শহীদুল হাসান জানান, মাহে রমজানে বরাবরের মতো বাংলাদেশিদের জন্য সুস্বাদু খাবার ও ইফতারের আয়োজন করা হয় রেস্টুরেন্ট স্টার কাবাবে।

 

 

দেশীয় ক্রেতাদের কথা মাথায় রেখে ইফতারি বানানো হয়। ইফতারিতে খেজুর, জিলাপি, শরবত, জুস, হালিম, ছোলা, মুড়ি, পেঁয়াজু, বেগুনি, চপ, চিকেন ক্যাটলেট, চিংড়ির ক্যাটলেট, ভেজিটেবল রোল, কাবাব রোল (চিকেন, বিফ, মাটান), সামুসা, চিকেন সাসলিক, ফ্রুটস সালাদ, চিকেন টোস্ট, চিকেন বল, জালি কাবাব, শামি কাবাব, চিকেন শিক কাবাব, বিফ শিক কাবাব, মাটান শিক কাবাব, তান্দুরি চিকেন, চিকেন বটি কাবাব রুটি, পরোটা, ওয়ান্থন, মুড়ি, লাচ্চিসহ নানা প্রকারের খাবার রাখা হয়। আমরা যথাসাধ্য চেষ্টা করি ভালো মানের খাবার পরিবেশন করতে।

 

এছাড়াও রমজান মাসব্যাপী রেস্টুরেন্ট স্টার কাবাবে ব্যতিক্রম আয়োজন ‘স্টার কাবাবের বাহারি ইফতার হাট’, বিকেল ৪টা থেকে সন্ধ্যা ৭টা পর্যন্ত এই হাটে পাওয়া যাবে বাংলার ঐতিহ্যবাহী সব ইফতার।

 

২০১৫ সালের ফেব্রুয়ারিতে রাজধানী কুয়ালালামপুরের বুকিত বিনতাং-এ ক্যাফে স্টার কাবাবের যাত্রা শুরু হয়। পরে ২০১৭ সালের মার্চ মাসে বান্ডার সানওয়েতে স্থানান্তর করা হয় ক্যাফে স্টার কাবাব। ‘ক্যাফে স্টার কাবাব’ (প্রকৃত বাংলার স্বাদ) প্রবাসে যেন এক টুকরো বাংলাদেশ। স্টার কাবাবের খাবারের জনপ্রিয়তার কারণে মালয়েশিয়াসহ বিশ্বের সব ভোজন বিলাসিরা এক নামেই চেনেন।