শ্রমবাজার চালু পর থেকে এখন পর্যন্ত মালয়েশিয়া গেছে ৫৫ হাজার ৯ কর্মী এই সময়ে মালয়েশিয়া থেকে কর্মীদের নামে কলিং ভিসা ইস্যু হয়েছে ১ লাখ ২০ হাজারের বেশি এখন পূর্ণ গতিতে দেশটিতে কর্মী পাঠানোর কাজ করছে দুই দেশের সংশ্লিষ্ট সরকারি দপ্তরসহ অনুমোদিত রিক্রুটিং এজেন্সিগুলো চাইনিজ নববর্ষ আমেজ শেষে ফেব্রুয়ারি থেকে এই কার্যক্রমে আরো গতি পাবে বলে জানিয়েছেন রিক্রুটিং এজেন্সির মালিকরা
রবিবার ( ২৯ জানুয়ারি) পর্যন্ত মালয়েশিয়াগামী ৬৯ হাজার ৩১০ জন কর্মীকে বহির্গমন ছাড়পত্র দিয়েছে জনশক্তি কর্মসংস্থান ও প্রশিক্ষণ ব্যুরো-বিএমইটি
এদিকে, জনশক্তি কর্মসংস্থান ও প্রশিক্ষণ ব্যুরো বিএমইটি এবং মালয়েশিয়াগামী কর্মীদের ভিসা ইস্যুতে সহযোগিতা করা প্রতিষ্ঠান এমইএফসি থেকে পাওয়া তথ্য অনুযায়ী, এখন পর্যন্ত মালয়েশিয়া থেকে ২ লাখ ৪০ হাজার কর্মী নিয়োগের চাহিদাপত্র অনুমোদন দেয়া হয়েছে।এমইএফসি থেকে জানা গেছে, তাদের কাছে ই-ভিসার জন্য পাসপোর্ট জমা পড়েছে মোট ১ লাখ ১১ হাজার ৯৬৬ টি ই-ভিসা ইস্যু হয়েছে ১ লাখ ১২০ টি
বিএমইটি তথ্য বলছে, এখন পর্যন্ত ৬৯ হাজার ৩১০ কর্মীর অনুকূলে ছাড়পত্র দেয়া হয়েছে সব প্রক্রিয়া শেষ করে মালয়েশিয়া গিয়েছেন ৫৩ হাজার ৭০৯ কর্মী
২০২১ সালের ১৯ ডিসম্বর সমঝোতা স্মারক সই হওয়ার পর, গেল বছরের ৮ আগস্ট থেকে কর্মী যাওয়া শুরু হয় মালয়েশিয়ায়। সেই থেকে নিয়মিত কর্মী যাচ্ছে দেশটিতে। শুরুতে ২৫ টি রিক্রুটিং এজেন্সি কর্মী পাঠানোর অনুমোদন পায় এরপর আরও দুই দফায় ৭৫ এজেন্সিকে অনুমোদন দেয় মালয়েশিয়া সরকার সব মিলিয়ে এখন ১০০ রিক্রুটিং এজেন্সি কর্মী পাঠাচ্ছে দেশটিতে।